Monday, 13 August 2018
Floods in Kerala wef mid July 2018, but men will be men
Floods in Kerala, God's Own Country from mid-July 2018.
Cars & bikes can't roll.
However, men are men.
Self motivated men in Kerala find indigenous means to enjoy themselves on roads even when they are away from the steering or the saddle!
.
.
.
Only While Traveling By Road In India
Fallout of Messi's disappointing performance in 2018 World Cup Football in Russia
Poor Messi must be cursing himself after his team's disappointing performance in the 2018 World Cup Football in Russia :(
He was spotted painting a footpath blue and white in some city on mother earth nearer to where I am domiciled :(
He is now slogging it out doing 'unnayan work' (supposedly, 'development work') in West Bengal, the #KingdomOfOrganizedExtortion of Her Highness!
Paapi Pet Ka Sawal (It's all for a living)!
Photo credit: Tarun De.
Why I should support Mamata in Bengal - lessons learnt from FIFA World Cup 2018
Why I stopped commenting on Facebook posts by women
মহিলাদের পোস্টে আমি আজকাল কমেন্ট করাই ছেড়ে দিয়েছি।
একজন পোস্ট করলেন: রোজ রাত্তিরে ডিনারের পর পেটে মোচড় দিয়ে ব্যথা হচ্ছে।
আমি জিজ্ঞেস করলাম: আপনি রাত্তিরে খান-কি?
ব্যস, দিলেন ব্লক করে।
আর একজন পুনানিবাসী বেড়ালপ্রেমী তাঁর মেনিবেড়ালের ছবি পোস্ট করেছিলেন। দোষের মধ্যে বলেছিলাম: ইউ হ্যাভ এ কিউট পুসি।
আগে বিশ্রীভাবে অপমান করে আনফ্রেন্ড করলেন। ব্লক করেননি অবশ্য।
আর একজন পরিবেশপ্রেমী দেখি বিশ্ব পরিবেশ দিবসে পোস্ট দিয়েছেন: গাছ লাগান।
আমি জানতে চেয়েছিলাম: আপনি নিজে কখনো লাগিয়েছেন?
তৎক্ষনাত ব্লক। আজো জানতে পারলাম না, আমার অপরাধ কি ছিল।
আর একজন হুমকি দিলেন: আপনি সবসময় এত আজেবাজে পোস্ট করেন, কখনো আপনাকে সামনে পেলে না, দেখিয়ে দিতাম।
আমি কৌতুহলে জানতে চেয়েছিলাম: কি দেখাতেন?
আবার ব্লক।
Mamata claims that she was a little baby when Uttam Kumar died in 1980
In July 2018 নজরুল মঞ্চে উত্তমকুমার স্মরন অনুষ্ঠানে মাননীয়ার বক্তব্য ........
"উনি যখন মারা গেলেন , তখন আমি ছোট -- মা , এর হাত ধরে উত্তমকুমারের মৃতদেহ দেখতে গেলাম"
এটা শোনার পর থেকেই মাথা ঝিমঝিম করছে । কারন তার চার বছর পর যাদবপুর কেন্দ্র থেকে মাননীয়া ভোটে দাঁড়ালেন ও এম পি হলেন......
"ছোট" বেলাতেই ???
মানসিক চিকিৎসকের কাছে ভর্তি করুন আমাকে ... কারণ আর নিতে পারছি না ।
1980- সনে উত্তমকুমারের মৃত্যু হয় আর 1984 সালে উনি MP হন।
"উনি যখন মারা গেলেন , তখন আমি ছোট -- মা , এর হাত ধরে উত্তমকুমারের মৃতদেহ দেখতে গেলাম"
এটা শোনার পর থেকেই মাথা ঝিমঝিম করছে । কারন তার চার বছর পর যাদবপুর কেন্দ্র থেকে মাননীয়া ভোটে দাঁড়ালেন ও এম পি হলেন......
"ছোট" বেলাতেই ???
মানসিক চিকিৎসকের কাছে ভর্তি করুন আমাকে ... কারণ আর নিতে পারছি না ।
1980- সনে উত্তমকুমারের মৃত্যু হয় আর 1984 সালে উনি MP হন।
Benefits derived after fighting with wife
*স্ত্রীর সাথে ঝগড়া হলে কি কি সুবিধার প্রাপ্তি হয়*
(১) ঘুমের মধ্যে কোনো বাধাবিঘ্ন আসে না। যেমন, শুনছো লাইট বন্ধ করো, পাখা বন্ধ করো, চাদরটা এদিকে দাও, এদিকে মুখ করো ইত্যাদি, এই ধরণের কোনও কথা হয় না !
(২) টাকা বাঁচে। ঝগড়া চলাকালীন সময়ে কোনো খরচ করতে হয় না! কোনো সংসারের কাজ করতে হয় না !
(৩) টেনশন থেকে মুক্তি। কথা বন্ধ থাকার দরুন খিচখিচ হয় না আর স্বামী টেনশন থেকে মুক্ত থাকে।
(৪) আত্মনির্ভরতা আসে। যে কাজ নিজে করতে পারি সেই কাজ করি স্ত্রী'র অপেক্ষা না করে! ঝগড়া চলাকালীন সময়ে সেই সব ছোটমোট কাজ যেমন জল নিজে নিয়ে খাওয়া, চান করে নিজে কাপড় নিয়ে পরা, নিজে চা তৈরী করে খাওয়া ইত্যাদি!
(৫) অফিসের কাজে ব্যাঘাত হয় না! ঝগড়া চলাকালীন সময়ে স্ত্রীর অযথা কল যেমন "ওগো কি করছো", "আজকে ভীষণ গরম", "একলা একলা মন লাগছেনা", ইত্যাদি না আসার জন্য আপনি নিজের কাজ মনোযোগ সহকারে করতে পারবেন !
(৬) তাড়াতাড়ি বাড়ি ফেরার চিন্তা থেকে মুক্তি : বেশির ভাগ স্বামীদের অফিসে ছুটি হওয়ার সাথেসাথেই ফোন আসতে শুরু করে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরবার জন্য! ঝগড়া চলাকালীন সময়ে এই যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়!
(৭) আপনার মূল্য বৃদ্ধি করে : এটা মনোবৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা। যে জিনিসটার অভাব হতে থাকে তার দাম বাড়ে! যেমন বাজারে এখন পেঁয়াজ কম আর তার দাম তাই বেশি। আপনার উপস্থিতি কম হলে স্ত্রী আপনার মূল্য অনুভব করতে পারবে! কিন্তু একটু সাবধান, বিনা পেঁয়াজে রান্নাও হয়।
(৮) ভালোবাসা বাড়ে : স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়াতে ভালোবাসা বৃদ্ধি পায়, কেননা দেখা গিয়েছে যে এক পশলা বৃষ্টির পর আবহাওয়া মনোরম হয়ে যায়! এ ছাড়া আরও লাভ আছে কিন্তু সময় অভাবে লিখতে পারছিনা।
*এই পরিপ্রেক্ষিতে আসুন আমরা সবাই মাসে একবার করে বাড়িতে ঝগড়া শুরু করি। কিন্তু, সাবধান এ রহস্য যেন প্রকাশ না হয়, আর ঝগড়া আরম্ভ করার জন্য কোনো ফর্মুলা নাই। তবে একটা প্রবাদ আছে,* _*দুষ্টের ছলনার অভাব হয় না*_
*বিশেষ নির্দেশ*
১) ঝুঁকি এবং তার সম্ভাব্য ফলাফলের জন্য লেখক দায়ী নয় তবে যুদ্ধ বিরতির পর একটা পার্টি তো হতেই পারে।
২)পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার জন্য লেখক দায়ী নয়।
৩] বীর এবং বীরাঙ্গনারা নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী যুদ্ধ করবেন। অহেতুক নিজের ক্ষতি করবেন না।
(১) ঘুমের মধ্যে কোনো বাধাবিঘ্ন আসে না। যেমন, শুনছো লাইট বন্ধ করো, পাখা বন্ধ করো, চাদরটা এদিকে দাও, এদিকে মুখ করো ইত্যাদি, এই ধরণের কোনও কথা হয় না !
(২) টাকা বাঁচে। ঝগড়া চলাকালীন সময়ে কোনো খরচ করতে হয় না! কোনো সংসারের কাজ করতে হয় না !
(৩) টেনশন থেকে মুক্তি। কথা বন্ধ থাকার দরুন খিচখিচ হয় না আর স্বামী টেনশন থেকে মুক্ত থাকে।
(৪) আত্মনির্ভরতা আসে। যে কাজ নিজে করতে পারি সেই কাজ করি স্ত্রী'র অপেক্ষা না করে! ঝগড়া চলাকালীন সময়ে সেই সব ছোটমোট কাজ যেমন জল নিজে নিয়ে খাওয়া, চান করে নিজে কাপড় নিয়ে পরা, নিজে চা তৈরী করে খাওয়া ইত্যাদি!
(৫) অফিসের কাজে ব্যাঘাত হয় না! ঝগড়া চলাকালীন সময়ে স্ত্রীর অযথা কল যেমন "ওগো কি করছো", "আজকে ভীষণ গরম", "একলা একলা মন লাগছেনা", ইত্যাদি না আসার জন্য আপনি নিজের কাজ মনোযোগ সহকারে করতে পারবেন !
(৬) তাড়াতাড়ি বাড়ি ফেরার চিন্তা থেকে মুক্তি : বেশির ভাগ স্বামীদের অফিসে ছুটি হওয়ার সাথেসাথেই ফোন আসতে শুরু করে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরবার জন্য! ঝগড়া চলাকালীন সময়ে এই যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়!
(৭) আপনার মূল্য বৃদ্ধি করে : এটা মনোবৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা। যে জিনিসটার অভাব হতে থাকে তার দাম বাড়ে! যেমন বাজারে এখন পেঁয়াজ কম আর তার দাম তাই বেশি। আপনার উপস্থিতি কম হলে স্ত্রী আপনার মূল্য অনুভব করতে পারবে! কিন্তু একটু সাবধান, বিনা পেঁয়াজে রান্নাও হয়।
(৮) ভালোবাসা বাড়ে : স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়াতে ভালোবাসা বৃদ্ধি পায়, কেননা দেখা গিয়েছে যে এক পশলা বৃষ্টির পর আবহাওয়া মনোরম হয়ে যায়! এ ছাড়া আরও লাভ আছে কিন্তু সময় অভাবে লিখতে পারছিনা।
*এই পরিপ্রেক্ষিতে আসুন আমরা সবাই মাসে একবার করে বাড়িতে ঝগড়া শুরু করি। কিন্তু, সাবধান এ রহস্য যেন প্রকাশ না হয়, আর ঝগড়া আরম্ভ করার জন্য কোনো ফর্মুলা নাই। তবে একটা প্রবাদ আছে,* _*দুষ্টের ছলনার অভাব হয় না*_
*বিশেষ নির্দেশ*
১) ঝুঁকি এবং তার সম্ভাব্য ফলাফলের জন্য লেখক দায়ী নয় তবে যুদ্ধ বিরতির পর একটা পার্টি তো হতেই পারে।
২)পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার জন্য লেখক দায়ী নয়।
৩] বীর এবং বীরাঙ্গনারা নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী যুদ্ধ করবেন। অহেতুক নিজের ক্ষতি করবেন না।
Wednesday, 8 August 2018
Lesson on how & why to be #HappyToHelp
If #HappyToHelp is not in your blood, here's me, Deep Banerjee, imparting some motivational training to you.
Lend her your hand(s) to help her scratch her arse better 😝
Subscribe to:
Posts (Atom)